সেই তুমি কেন এত অচেনা হলে
সেই আমি কেন তোমাকে দুঃখ দিলেম
কেমন করে এত অচেনা হলে তুমি
কিভাবে এত বদলে গেছি এই আমি
ও বুকের সব কষ্ট দু’হাতে সরিয়ে
চল বদলে যাই
তুমি কেন বোঝনা তোমাকে ছাড়া আমি অসহায়
আমার সবটুকু ভালবাসা তোমায় ঘিরে
আমার অপরাধ ছিল যতটুকু তোমার কাছে
তুমি ক্ষমা করে দিও আমায়
কত রাত আমি কেঁদেছি
বুকের গভীরে কষ্ট নিয়ে
শূন্যতায় ডুবে গেছি আমি
আমাকে তুমি ফিরিয়ে নাও
তুমি কেন বোঝ না তোমাকে ছাড়া আমি অসহায়
আমার সবটুকু ভালবাসা তোমায় ঘিরে
আমার অপরাধ ছিল যতটুকু তোমার কাছে
তুমি ক্ষমা করে দিও আমায়
যতবার ভেবেছি ভুলে যাব
তারও বেশি মনে যায়
ফেলে আসে সেই সব দিনগুলো
ভুলে যেতে আমি পারি না
তুমি কেন বোঝ না
Tuesday, February 14, 2017
তুমি কি আমায় আগের মত ভালবাসো by SteeLer
তোমার চোখের আঙিনায়,
এখনো কি তেমনি করে
জোছনা ছড়ায় আলো।
এখনো কি তারার পানে,
... চেয়ে থাকো আনমনে
তুমি কি আমায় আগের মতো বাসো ভালো।।
এখনো কি আকাশে মেঘ দেখে,
জানালা খুলে তেমনি থাকো বসে
এখনো কি প্রথম প্রমের মতো, পরশ বুলায়
বৃষ্টি ধারা এসে
তোমার দিঘল চুলে,
এখনো কি ছবি আকে,
মেঘের যতো কালো
তুমি কি আমায় আগের মতো বাসো ভালো।।
এখনো কি পুরোনো চিঠিপড়ে,
নয়ন ভেজাও নীরব অভিমানে
এখনো কি বিকেলের রোদ এসে
গল্প বলে তোমার কানেকানে
সন্ধ্যা নেমে এলে,
এখনো কি তেমনি করে,
সাঁঝের প্রদীপ জালো
তুমি কি আমায় আগের মতো বাসো ভালো
Old School - Aaj Raate Kono Rupkotha Nei
শিরোনামঃ আজ রাতে কোনো রুপকথা নেই
কন্ঠঃ মোবাশ্বের চৌধুরী
কথাঃ আহসানুস সাকিব
ব্যান্ডঃ ওল্ড স্কুল
চাঁদমামা আজ বড্ড একা বড় হয়েছি আমি রোজ রাতে আর হয়না কথা হয়না নেয়া হামি রোজ রাতে আর চাঁদের বুড়ি কাটেনা চরকা রোজ ও বুড়ি, তুই আছিস কেমন হয়না নেওয়া খোঁজ কোথায় গেলো সে রুপকথার রাত হাজার গল্প শোনা রাজার কুমার, কোটাল কুমার, পঙ্খীরাজ সে ঘোড়া কেড়ে নিলো কে সে আজব সময় আমার কাজলা দিদি কে রে তুই, কোন দৈত্যদানো সব যে কেড়ে নিলি কেরে তুই, কেরে তুই সব সহজ শৈশবকে বদলে দিলি কিছু যান্ত্রিক বর্জ্যে তুই, কে রে তুই যত বিষাক্ত প্রলোভনে আমায় ঠেলে দিলি কোনো এক ভুল স্রোতে আলাদিন আর জাদুর জীনি আমায় ডাকছে শোনো ব্যস্ত আমি ভীষণ রকম সময় যে নেই কোনো আলীবাবার দরজা খোলা চল্লিশ চোর এলে সিনবাদটা, একলা বসে আছে সাগর তীরে সময়টা আজ কেমন যেন বড় হয়ে গেছি আমি তারাগুলো আজও মেঘের আড়াল কোথায় গিয়ে নামি কেড়ে নিলো কে সেই
চাঁদমামা আজ বড্ড একা বড় হয়েছি আমি রোজ রাতে আর হয়না কথা হয়না নেয়া হামি রোজ রাতে আর চাঁদের বুড়ি কাটেনা চরকা রোজ ও বুড়ি, তুই আছিস কেমন হয়না নেওয়া খোঁজ কোথায় গেলো সে রুপকথার রাত হাজার গল্প শোনা রাজার কুমার, কোটাল কুমার, পঙ্খীরাজ সে ঘোড়া কেড়ে নিলো কে সে আজব সময় আমার কাজলা দিদি কে রে তুই, কোন দৈত্যদানো সব যে কেড়ে নিলি কেরে তুই, কেরে তুই সব সহজ শৈশবকে বদলে দিলি কিছু যান্ত্রিক বর্জ্যে তুই, কে রে তুই যত বিষাক্ত প্রলোভনে আমায় ঠেলে দিলি কোনো এক ভুল স্রোতে আলাদিন আর জাদুর জীনি আমায় ডাকছে শোনো ব্যস্ত আমি ভীষণ রকম সময় যে নেই কোনো আলীবাবার দরজা খোলা চল্লিশ চোর এলে সিনবাদটা, একলা বসে আছে সাগর তীরে সময়টা আজ কেমন যেন বড় হয়ে গেছি আমি তারাগুলো আজও মেঘের আড়াল কোথায় গিয়ে নামি কেড়ে নিলো কে সেই
Monday, February 13, 2017
Warfaze - Obak bhalobasha
সব আলো নিভে যাক আঁধারে
শুধু জেগে থাক ঐ দুরের তারারা
সব শব্দ থেমে যাক নিস্তব্ধতায়
শুধু জেগে থাক এই সাগর
আমার পাশে
সব বেদনা মুছে যাক স্থিরতায়
হৃদয় ভরে যাক অস্তিত্বের আনন্দে
হৃদয় গভীরে অবাক দৃষ্টিতে
থমকে দাড়িয়েছে মহাকাল এখানে
শুভ্র বালুর সৈকতে
এলোমেলো বাতাসে গিটার হাতে
নিস্তব্ধতা চৌচির
উন্মাদ ঝংকারে কাঁদি অবাক সুখের কান্না
যেন চুনি হিরা পান্না
সাগরের বুকে
আলপনা এঁকে দিয়ে যায়
অবাক ভালোবাসায়
অবাক ভালোবাসায়
সব আলো নিভে যাক আঁধারে
শুধু জেগে থাক ঐ দুরের তারারা
সব শব্দ থেমে যাক নিস্তব্ধতায়
শুধু জেগে থাক এই সাগর
আমার পাশে
সব কষ্ট বয়ে যাক সুখের ঝড়
হৃদয় ভরে যাক সহজ নীল স্বপনে
হৃদয় গভীরে অবাক দৃষ্টিতে
থমকে দাড়িয়েছে মহাকাল এখানে
শুভ্র বালুর সৈকতে
এলোমেলো বাতাসে গিটার হাতে
নিস্তব্ধতা চৌচির
উন্মাদ ঝংকারে কাঁদি অবাক সুখের কান্না
যেন চুনি হিরা পান্না
সাগরের বুকে
আলপনা এঁকে দিয়ে যায়
অবাক ভালোবাসায়
অবাক ভালোবাসায়
Artcell - Aniket Prantor (অনিকেত প্রান্তর)
শিরোনামঃ অনিকেত প্রান্তর
কথাঃ রুম্মান আহমেদ
কন্ঠঃ লিংকন
ব্যান্ডঃ আর্টসেল
অ্যালবামঃ অনিকেত প্রান্তর
—————————–
তবু এই দেয়ালের শরীরে যতো ছেড়া রং, ধুয়ে যাওয়া মানুষ পেশাদার প্রতিহিংসা তোমার চেতনার যতো উদ্ভাসিত আলো রং আকাশের মতন অকস্মাত নীল নীলে ডুবে থাকা তোমার প্রিয় কোন মুখ তার চোখের কাছাকাছি এসে কেন পথ ভেঙ্গে দুটো মানচিত্র এঁকে দুটো দেশের মাঝে বিঁধে আছে অনুভুতিগুলোর ব্যবচ্ছেদ তবু এইখানে আছে অবলীল হাওয়া জানালা বদ্ধ ঘরে আসে যায় দেয়াল ধরে বেড়ে ওঠে মধ্যরাত তোমার ছায়ায় জমে এসে ভয় আলোকে চিনে নেয় আমার অবাধ্য সাহস ভেতরে এখন কি নেই কাপুরুষ অন্ধকার একা তোমাকে ঘিরে পথগুলো সব সরে যায় রাত্রির এই একা ঘর ঝুলে আছে শূন্যের কাঁটাতারে দুটো মানচিত্র এঁকে দুটো দেশের মাঝে মিশে আছে অনুভুতিগুলোর ব্যবচ্ছেদ তবু এই দুটি কাঁটাতারে, শহরের মতো করে ভিড়ে ভরে গেছে ঘুম আমার অচেতন কখন বেওয়ারিশ, মাটির কাছে এসে সময়কে এপিটাফ ভেবে হাঁটু গেড়ে বসে তবু এখানে বাতাস আসে দূরত্বের উৎসাহে শরৎ জমে আছে ঠান্ডা ঘাসে তোমার চোখের মাঝে দূরের একা পথ এখানে ভাঙ্গে না দুটো দেশে মেঘের দূরপথ ভেঙ্গে বুকের গভীর অন্ধকারে আলোর নির্বাসন স্মৃতির মতো অবিকল স্বপ্নঘর বাঁধা স্মৃতির অন্ধ নির্জনে সময় থেমে থাকে অনাগত যুদ্ধের বিপরীতে এখানে স্বরনীর লেখা নেই নাম, কোন শহীদ সড়কে তোমার জন্য জমা থাকে শুধু স্বপ্নঘর জানালায় ঝুলে থাকে না, শূন্যতার অবচেতন তোমার ঘরের অন্ধ আলোয় অদেখা এখানে নির্জন অনিকেত প্রান্তর তবু তোমার ভাঙ্গা স্মৃতি, ছেঁড়া স্বপ্ন, দোমড়ানো খেলাঘর ছেঁড়া আকাশ ভাঙ্গা কাঁচে আলো আর অন্ধকার তোমার তোমার দেয়ালে কত লেখা, মানুষের দেয়ালে দেয়াল বেড়ে ওঠে কাঁটাতার, এখানে মহান মানচিত্রের ভাগাড় তোমার শূন্য ঘরে ভরা স্মৃতি জড়ো পাথরে লেখা নাম শহীদ স্বরনী, জানালার বাইরে ভেসে গেছে দূরের আকাশ বিঁধে আছি সময়ের কাঁটাতারে বিঁধে আছো ছেঁড়া আকাশের মতো তুমি তোমার স্বপ্নের, দলাপাকানো বাসি কবিতা, নষ্ট গানে তোমার জানালার বাইরে শূন্য আকাশ তবু অনিকেত এই প্রান্তরে এখানে এখনো শরতের প্রচুর বাতাসে সবুজের ঘ্রানে ভরে আছে অন্ধকারে ঘর তোমার দেয়ালে এখন শুধু মৃত্যুর মৃত রেখাপাত তোমাকে কড়া নাড়ে স্মৃতিরা ভাঙ্গা স্বপ্ন ঘুমের মতো নেশাময় কত কত শিশু কত আলোর মশাল নিভে গেছে নিভে গেছে কত অচেনা ভয় তোমাকে এখন অপরিণত এক অচেনা স্মৃতি মনে হয় তোমার জানালার বাইরে শূন্যে দূরের স্বপ্নঘর, ঝুলে আছি নির্জনতায় মৃত্যু কি অনিকেত প্রান্তর ?
—————————–
তবু এই দেয়ালের শরীরে যতো ছেড়া রং, ধুয়ে যাওয়া মানুষ পেশাদার প্রতিহিংসা তোমার চেতনার যতো উদ্ভাসিত আলো রং আকাশের মতন অকস্মাত নীল নীলে ডুবে থাকা তোমার প্রিয় কোন মুখ তার চোখের কাছাকাছি এসে কেন পথ ভেঙ্গে দুটো মানচিত্র এঁকে দুটো দেশের মাঝে বিঁধে আছে অনুভুতিগুলোর ব্যবচ্ছেদ তবু এইখানে আছে অবলীল হাওয়া জানালা বদ্ধ ঘরে আসে যায় দেয়াল ধরে বেড়ে ওঠে মধ্যরাত তোমার ছায়ায় জমে এসে ভয় আলোকে চিনে নেয় আমার অবাধ্য সাহস ভেতরে এখন কি নেই কাপুরুষ অন্ধকার একা তোমাকে ঘিরে পথগুলো সব সরে যায় রাত্রির এই একা ঘর ঝুলে আছে শূন্যের কাঁটাতারে দুটো মানচিত্র এঁকে দুটো দেশের মাঝে মিশে আছে অনুভুতিগুলোর ব্যবচ্ছেদ তবু এই দুটি কাঁটাতারে, শহরের মতো করে ভিড়ে ভরে গেছে ঘুম আমার অচেতন কখন বেওয়ারিশ, মাটির কাছে এসে সময়কে এপিটাফ ভেবে হাঁটু গেড়ে বসে তবু এখানে বাতাস আসে দূরত্বের উৎসাহে শরৎ জমে আছে ঠান্ডা ঘাসে তোমার চোখের মাঝে দূরের একা পথ এখানে ভাঙ্গে না দুটো দেশে মেঘের দূরপথ ভেঙ্গে বুকের গভীর অন্ধকারে আলোর নির্বাসন স্মৃতির মতো অবিকল স্বপ্নঘর বাঁধা স্মৃতির অন্ধ নির্জনে সময় থেমে থাকে অনাগত যুদ্ধের বিপরীতে এখানে স্বরনীর লেখা নেই নাম, কোন শহীদ সড়কে তোমার জন্য জমা থাকে শুধু স্বপ্নঘর জানালায় ঝুলে থাকে না, শূন্যতার অবচেতন তোমার ঘরের অন্ধ আলোয় অদেখা এখানে নির্জন অনিকেত প্রান্তর তবু তোমার ভাঙ্গা স্মৃতি, ছেঁড়া স্বপ্ন, দোমড়ানো খেলাঘর ছেঁড়া আকাশ ভাঙ্গা কাঁচে আলো আর অন্ধকার তোমার তোমার দেয়ালে কত লেখা, মানুষের দেয়ালে দেয়াল বেড়ে ওঠে কাঁটাতার, এখানে মহান মানচিত্রের ভাগাড় তোমার শূন্য ঘরে ভরা স্মৃতি জড়ো পাথরে লেখা নাম শহীদ স্বরনী, জানালার বাইরে ভেসে গেছে দূরের আকাশ বিঁধে আছি সময়ের কাঁটাতারে বিঁধে আছো ছেঁড়া আকাশের মতো তুমি তোমার স্বপ্নের, দলাপাকানো বাসি কবিতা, নষ্ট গানে তোমার জানালার বাইরে শূন্য আকাশ তবু অনিকেত এই প্রান্তরে এখানে এখনো শরতের প্রচুর বাতাসে সবুজের ঘ্রানে ভরে আছে অন্ধকারে ঘর তোমার দেয়ালে এখন শুধু মৃত্যুর মৃত রেখাপাত তোমাকে কড়া নাড়ে স্মৃতিরা ভাঙ্গা স্বপ্ন ঘুমের মতো নেশাময় কত কত শিশু কত আলোর মশাল নিভে গেছে নিভে গেছে কত অচেনা ভয় তোমাকে এখন অপরিণত এক অচেনা স্মৃতি মনে হয় তোমার জানালার বাইরে শূন্যে দূরের স্বপ্নঘর, ঝুলে আছি নির্জনতায় মৃত্যু কি অনিকেত প্রান্তর ?
Artcell - Ei Bristi Veja Raate
এই বৃষ্টি ভেজা রাতে তুমি নেই বলে
সময় আমার কাটে না
চাঁদ কেনো আলো দেয় না
পাখি কেনো গান গায় না
তারা কেনো পথ দেখায় না
তুমি কেনো কাছে আসো না?(২)
সমুদ্রের ঝড়ো হাওয়া বলে
তারা তোমাকে চায়, তারা তোমাকে চায়
পাখি মৃদু কন্ঠে বলে
তারা তোমাকে চায়, তারা তোমাকে চায়
এই শরতেরই সন্ধ্যায় তুমি নেই বলে
সময় আমার কাটে না
কাশফুল কেনো ফুটে না, ছুয়ে ছুয়ে যায় না
মেঘের ভেলায় ভাসেনা, ভেসে তুমি কেনো আসো না?
ঝরে যাওয়া সব অশ্রু বলে
তারা তোমাকে চায়, তারা তোমাকে চায়
হৃদয়ের যত অনুভুতি আছে
তারা তোমাকে চায়, তারা তোমাকে চায়
এই বসন্তেরই সন্ধ্যায় তুমি নেই বলে
সময় আমার কাটে না
ফুলগুলো কেনো হাসেনা, হৃদয়ে দোলা দেয়না
আবেশেতে জড়ায়না
তুমি কেনো কাছে আসোনা?
এই বৃষ্টি ভেজা রাতে তুমি নেই বলে
সময় আমার কাটে না
চাঁদ কেনো আলো দেয় না
পাখি কেনো গান গায় না
তারা কেনো পথ দেখায় না
তুমি কেনো কাছে আসো না?
Artcell - Dukkho Bilash
শিরোনামঃ দুঃখ বিলাশ
কথাঃ লিংকন
কন্ঠঃ লিংকন
ব্যান্ডঃ আর্টসেল
অ্যালবামঃ অনুশীলন
তোমরা কেউ কি দিতে পার প্রেমিকার ভালবাসা
দেবে কি কেউ জীবনের ঊষ্ণতার সত্য আশা
ভালবাসার আগে নিজেকে নিও বাজিয়ে
আমার মনের মত নিও সাজিয়ে
আমি বড় অসহায় অন্য পথে
একটি নাটকই দেখি মহাকালের মঞ্চে
ও আমায় ভালবাসেনি
অসীম এ ভালবাসা ও বোঝেনি
ও আমায় ভালবাসেনি
অতল এ ভালবাসা তলিয়ে দেখে নি
তোমরা কেউ কি করবে আমার জন্য অপেক্ষা
ভালবাসবে শুধুই আমায় করবে প্রতিজ্ঞা
ভালবাসার আগে নিজেকে নিও বাজিয়ে
আমার মনের মত নিও সাজিয়ে
আমি বড় অসহায় অন্য পথে
একটি নাটকই দেখি মহাকালের মঞ্চে
এত ভিড়েও আজও আমি একা
মনে শুধুই যে শূন্যতা
আঁধারে যত ছড়াই আলো
সবই আঁধারে মিলায়
ও যে কোথায় হারালো
ব্যথা কাকে যে শুধাই
Warfaze - Tomake
শুধু শুধুই ভাবনা
যেতে চাইলে যাও চলে যাও
তবু কেন এ কান্না
জানি ভাল থাকতে
শুধু বলোনা ভুলতে
চাই না বাঁচার উপদেশ
দিন এমনই কাটবে, খেয়ালের ফাঁদে
তোমাকে মনে পড়বে
যখনই জোছনা হাসে
তোমাকে মনে পড়বে
যখনই আকাশ ভেঙ্গে বর্ষা কাদে ।
যেই মোহের বন্যায় ভেষে যাওয়ায় ধন্য হলে
তাতে পারিনি ভাষতে, অস্তিত্ব ভুলে, ভুলে
তাই বলোনা চলতে, স্থবিরতাই সঙ্গী হলে
মন পড়ে থাকলে হতাশার খাদে ।
যে যায়, যাওয়ার পথে দেয়াল হবার কোন স্বপ্ন নেই
যতই কাদাও আমায়, চলি একা পথে ।
Warfaze - Purnota
সেদিন ভোরে, বুকের গভীরে
শুনেছি জমে থাকা নীল বেদনারা ডাকে
এই শহরে ইটের পাহাড়ে, ছিলনা কেউ যে দেওয়ার প্রেরণা
যন্ত্রে বাঁধা মন, ছিল ক্লান্ত অসহায়
অর্থে কেনা সুখ, ম্রিয়মাণ দুঃখের ছায়ায়
যন্ত্রে বাঁধা মন, ছিল ক্লান্ত অসহায়
অর্থে কেনা সুখ, ম্রিয়মাণ দুঃখের ছায়ায়
আর নয় সময় উদ্দেশ্যহীন মিছিলে
তুমি সেই পূর্ণতা আমার অনুভবে
আর নয় আঁধার, তুমি স্বপ্নে ডেকে নিলে
ভরে মন অন্তহীন রঙ্গিন এক উৎসবে
আজকে শুনি আনন্দধ্বনি,
পৃথিবী ভবেছে সুখে বেঁচে থাকার মায়ায়
শূন্য আশার জীবন্ত ভাষায়, অদূরে দেখেছি প্রাণের মোহনা
যন্ত্রে বাঁধা মন, ছিল ক্লান্ত অসহায়
অর্থে কেনা সুখ, ম্রিয়মাণ দুঃখের ছায়ায়
আর নয় সময় উদ্দেশ্যহীন মিছিলে
তুমি সেই পূর্ণতা আমার অনুভবে
আর নয় আঁধার, তুমি স্বপ্নে ডেকে নিলে
ভরে মন অন্তহীন রঙ্গিন এক উৎসবে...
Warfaze - Rupkotha
শক্তি দাও বিধাতা, অনন্তকাল ধরে জ্বলছে হৃদয়
হয়তো কেউ বোঝেনা কত সত্য প্রণয়
এসেছিলে বাঁচাতে আমায়, ভরে দিলে নতুন আশায়
রূপকথার মত
ভালবাসা কত যে সুন্দর, বুঝে তোমারই কাছ থেকে
স্বর্গেরই প্রতিরূপ
বলেছিলে খুঁজনা আমায় আমি যদি কভু হারিয়ে যাই
যেতে দিও আমায়
এলো সেদিন, তুমি হারিয়ে গেলে
মনে এলো, বলেছিলে তুমি হারিয়ে যাবে সে
শক্তি দাও বিধাতা, অনন্তকাল ধরে জ্বলছে হৃদয়
কষ্ট আর বুঝিনা, স্বপ্নটা বাঁচিয়ে রেখেছে
ব্যার্থ আমি হবোনা, তুমি যে আমার স্বত্তাসঙ্গিনী
শান্তিগুলো সব আমার তোমার হৃদয় মাঝে।
মোরা কেঁদেছি একই দুঃখে, হেসেছি একই সুখে
কখনো ভাবিনি তুমি চলে যাবে
এভাবে রেখে আমায় একাকী।
আজও খুঁজে ফিরি নগরে-পল্লীতে
খুঁজে তোমায় পেতেই হবে, অস্তিত্ব তুমি আমার
যদি কেউ শোন এ গান আমার
যদি কেউ খুঁজে পাও ওকে, শুনিও এই গান
আমি খুঁজেছি তোমায় আজও পাহাড় চূড়াতে
সাগরের নীল অতলে, তবু কেন তোমায় খুঁজে পাইনা
রূপকথার সমাপ্তি হয়, হয় না তো সুখের বাসরে, দুঃখ আমারই।
Saturday, February 11, 2017
Coffee Houser sei addata
শিল্পীঃ মান্না দে
সুরঃ সুপর্ণ কান্তি ঘোষ
কফি হাউসের সেই আড্ডাটা আজ আর নেই আজ আর নেই কোথায় হারিয়ে গেল সোনালী বিকেলগুলো সেই আজ আর নেই । নিখিলেশ প্যারিসে, মঈদুল ঢাকাতে নেই তারা আজ কোন খবরে গ্র্যাণ্ডের গীটারিস্ট গোয়ানীস ডিসুজা ঘুমিয়ে আছে যে আজ কবরে কাকে যেন ভালোবেসে আঘাত পেয়ে যে শেষে পাগলা গারদে আছে রমা রায় অমলটা ধুঁকছে দুরন্ত ক্যানসারে জীবন করে নি তাকে ক্ষমা হায় । কফি হাউসের সেই আড্ডাটা আজ আর নেই আজ আর নেই কোথায় হারিয়ে গেল সোনালী বিকেলগুলো সেই আজ আর নেই । সুজাতাই আজ শুধু সবচেয়ে সুখে আছে শুনেছি তো লাখ্ পতি স্বামী তার হীরে আর জহরতে আগাগোড়া মোড়া সে গাড়ীবাড়ী সবকিছু দামী তার আর্ট কলেজের ছেলে নিখিলেশ সান্যাল বিজ্ঞাপনের ছবি আঁকতো আর চোখ ভরা কথা নিয়ে নির্বাক শ্রোতা হয়ে ডিসুজাটা বসে শুধু থাকতো । কফি হাউসের সেই আড্ডাটা আজ আর নেই আজ আর নেই কোথায় হারিয়ে গেল সোনালী বিকেলগুলো সেই আজ আর নেই । একটা টেবিলে সেই তিন চার ঘন্টা চারমিনারটা ঠোঁটে জ্বলতো কখনো বিষ্ণু দে কখনো যামিনী রায় এই নিয়ে তর্কটা চলতো রোদ ঝড় বৃষ্টিতে যেখানেই যে থাকুক কাজ সেরে ঠিক এসে জুটতাম চারটেতে শুরু হয়ে জমিয়ে আড্ডা মেরে সাড়ে সাতটায় ঠিক উঠতাম । কফি হাউসের সেই আড্ডাটা আজ আর নেই আজ আর নেই কোথায় হারিয়ে গেল সোনালী বিকেলগুলো সেই আজ আর নেই । কবি কবি চেহারা কাঁধেতে ঝোলানো ব্যাগ মুছে যাবে অমলের নামটা একটা কবিতা তার হোল না কোথাও ছাপা পেলনা সে প্রতিভার দামটা অফিসের সোশালে ‘অ্যামেচার’ নাটকে রমা রায় অভিনয় করতো কাগজের রিপোর্টার মঈদুল এসে রোজ কি লিখেছে তাই শুধু পড়তো । কফি হাউসের সেই আড্ডাটা আজ আর নেই আজ আর নেই কোথায় হারিয়ে গেল সোনালী বিকেলগুলো সেই আজ আর নেই । সেই সাত জন নেই আজ টেবিলটা তবু আছে সাতটা পেয়ালা অজোও খালি নেই একই সে বাগানে আজ এসেছে নতুন কুঁড়ি শুধু সেই সেদিনের মালী নেই কত স্বপনের রোদ ওঠে এই কফি হাউসে কত স্বপ্ন মেঘে ঢেকে যায় কত জন এল গেলো কতজনই আসবে কফি হাউসটা শুধু থেকে যায় । কফি হাউসের সেই আড্ডাটা আজ আর নেই আজ আর নেই কোথায় হারিয়ে গেল সোনালী বিকেলগুলো সেই আজ আর নেই ।
কফি হাউসের সেই আড্ডাটা আজ আর নেই আজ আর নেই কোথায় হারিয়ে গেল সোনালী বিকেলগুলো সেই আজ আর নেই । নিখিলেশ প্যারিসে, মঈদুল ঢাকাতে নেই তারা আজ কোন খবরে গ্র্যাণ্ডের গীটারিস্ট গোয়ানীস ডিসুজা ঘুমিয়ে আছে যে আজ কবরে কাকে যেন ভালোবেসে আঘাত পেয়ে যে শেষে পাগলা গারদে আছে রমা রায় অমলটা ধুঁকছে দুরন্ত ক্যানসারে জীবন করে নি তাকে ক্ষমা হায় । কফি হাউসের সেই আড্ডাটা আজ আর নেই আজ আর নেই কোথায় হারিয়ে গেল সোনালী বিকেলগুলো সেই আজ আর নেই । সুজাতাই আজ শুধু সবচেয়ে সুখে আছে শুনেছি তো লাখ্ পতি স্বামী তার হীরে আর জহরতে আগাগোড়া মোড়া সে গাড়ীবাড়ী সবকিছু দামী তার আর্ট কলেজের ছেলে নিখিলেশ সান্যাল বিজ্ঞাপনের ছবি আঁকতো আর চোখ ভরা কথা নিয়ে নির্বাক শ্রোতা হয়ে ডিসুজাটা বসে শুধু থাকতো । কফি হাউসের সেই আড্ডাটা আজ আর নেই আজ আর নেই কোথায় হারিয়ে গেল সোনালী বিকেলগুলো সেই আজ আর নেই । একটা টেবিলে সেই তিন চার ঘন্টা চারমিনারটা ঠোঁটে জ্বলতো কখনো বিষ্ণু দে কখনো যামিনী রায় এই নিয়ে তর্কটা চলতো রোদ ঝড় বৃষ্টিতে যেখানেই যে থাকুক কাজ সেরে ঠিক এসে জুটতাম চারটেতে শুরু হয়ে জমিয়ে আড্ডা মেরে সাড়ে সাতটায় ঠিক উঠতাম । কফি হাউসের সেই আড্ডাটা আজ আর নেই আজ আর নেই কোথায় হারিয়ে গেল সোনালী বিকেলগুলো সেই আজ আর নেই । কবি কবি চেহারা কাঁধেতে ঝোলানো ব্যাগ মুছে যাবে অমলের নামটা একটা কবিতা তার হোল না কোথাও ছাপা পেলনা সে প্রতিভার দামটা অফিসের সোশালে ‘অ্যামেচার’ নাটকে রমা রায় অভিনয় করতো কাগজের রিপোর্টার মঈদুল এসে রোজ কি লিখেছে তাই শুধু পড়তো । কফি হাউসের সেই আড্ডাটা আজ আর নেই আজ আর নেই কোথায় হারিয়ে গেল সোনালী বিকেলগুলো সেই আজ আর নেই । সেই সাত জন নেই আজ টেবিলটা তবু আছে সাতটা পেয়ালা অজোও খালি নেই একই সে বাগানে আজ এসেছে নতুন কুঁড়ি শুধু সেই সেদিনের মালী নেই কত স্বপনের রোদ ওঠে এই কফি হাউসে কত স্বপ্ন মেঘে ঢেকে যায় কত জন এল গেলো কতজনই আসবে কফি হাউসটা শুধু থেকে যায় । কফি হাউসের সেই আড্ডাটা আজ আর নেই আজ আর নেই কোথায় হারিয়ে গেল সোনালী বিকেলগুলো সেই আজ আর নেই ।
Bondhu Tomay - Chandrabindu
ছেঁড়া ঘুড়ি, রঙ্গিন বল
এইটুকুই সম্বল
আর ছিল রোদ্দুরে পাওয়া
বিকেল বেলা।
বাজে বকা রাত্রি দিন
অ্যাস্টেরিক্স টিনটিন
এলোমেল কথা উড়ে যেত
হাসির ঠেলায়
সে হাসি ছুটে যেত গোধুলি মিছিলে
সবার অলক্ষ্যেতে তুমিও কি ছিলে
সে হাসি ছুটে যেত গোধুলি মিছিলে
সবার অলক্ষ্যে তুমিও কি ছিলে
হাওয়ায় হাওয়ায়
হাওয়ায় হাওয়ায়
বন্ধু তোমায় এ গান শোনাবো বিকেল বেলায়
বন্ধু তোমায় এ গান শোনাবো বিকেল বেলায়
আর একবার যদি তোমাদের দলে নাও খেলায়
বন্ধু তোমায় এ গান শোনাবো বিকেল বেলায়।
গল্পের মত ইশকুল বাড়ি
জমে ওঠা ক্ষত
খেলব না আড়ি (২)
সে খেলা কানাগলি
রোজ চুপিসারে
এবং আগুন ছিল লাস্ট কাউন্টারে
হাওয়ায় হাওয়ায়
হাওয়ায় হাওয়ায়
বন্ধু তোমায় এ গান শোনাবো বিকেল বেলায়
বন্ধু তোমায় এ গান শোনাবো বিকেল বেলায়
আর একবার যদি তোমাদের দলে নাও খেলায়
বন্ধু তোমায় এ গান শোনাবো বিকেল বেলায়।
বইমেলা ধূলো গার্গি শ্রেয়সী
চেনা মুখগুলো
পরিচিত হাসি (২)
সে হাসি রোদ ঝিকিমিকি কার্নিশে
সাহসী চুম্বন আজো পারেনি সে
হাওয়ায় হাওয়ায়
হাওয়ায় হাওয়ায়
বন্ধু তোমায় এ গান শোনাবো বিকেল বেলায়
বন্ধু তোমায় এ গান শোনাবো বিকেল বেলায়
আর একবার যদি তোমাদের দলে নাও খেলায়
বন্ধু তোমায় এ গান শোনাবো বিকেল বেলায়।
ছেঁড়া ছবি, স্ফটিক জল
এইটুকু সম্বল
বাদ বাকি রোদ চলে যাওয়া বিকেল বেলা
একঘেয়ে ক্লান্ত দিন, ক্যাম্পোজ-অ্যাসপিরিন
যানজটে দেরি হয়ে গেল বিকাল বেলা
মরা মাছের চোখ যায় যদ্দুরে
শুকানো জলছবি আজো রোদ্দুরে
হাওয়ায় হাওয়ায়
হাওয়ায় হাওয়ায়
বন্ধু তোমায় এ গান শোনাবো বিকেল বেলায়
বন্ধু তোমায় এ গান শোনাবো বিকেল বেলায়
আর একবার যদি তোমাদের দলে নাও খেলায়
বন্ধু তোমায় এ গান শোনাবো বিকেল বেলায়।
ভিনদেশী তারা - chandrabindu
আমার ভিনদেশী তারা
একা রাতেরই আকাশে
তুমি বাজালে একতারা
আমার চিলেকোঠার পাশে
ঠিক সন্ধ্যে নামার মুখে
তোমার নাম ধরে কেউ ডাকে
মুখ লুকিয়ে কার বুকে
তোমার গল্পো বলো কাকে
আমার রাত জাগা তারা
তোমার অন্য পাড়ায় বাড়ী
আমার ভয় পাওয়া চেহারা
আমি আদতে আনাড়ী
আমার আকাশ দেখা ঘুড়ি
কিছু মিথ্যে বাহাদুরি
আমার আকাশ দেখা ঘুড়ি
কিছু মিথ্যে বাহাদুরি
আমার চোখ বেধে দাও আলো
দাও শান্ত শীতল পাটি
তুমি মায়ের মতই ভালো
আমি একলাটি পথ হাটি
আমার বিচ্ছিরি এক তারা
তুমি নাও না কথাখানি
তোমার কিসের এতো তাড়া
সে রাস্তা পার হবে সাবধানি
তোমার গায়ে লাগেনা ধুলো
আমার দু-মুঠো চাল চুলো
তোমার গায়ে লাগেনা ধুলো
আমার দু-মুঠো চাল চুলো
রাখো শরীরে হাতে যদি
আর জল মাখো দুই হাতে
প্লীজ ঘুম হয়ে যাও চোখে
আমার মন খারাপের রাতে
আমার রাত জাগা তারা
তোমার আকাশ ছোয়া বাড়ী
আমি পাইনা ছুতে তোমায়
আমার একলা লাগে ভারী
আমার রাত জাগা তারা
তোমার আকাশ ছোয়া বাড়ী
আমি পাইনা ছুতে তোমায়
আমার একলা লাগে ভারী
আমায় ডুবাইলিরে আমায় ভাসাইলিরে
শিরোনামঃ আমায় ডুবাইলিরে আমায় ভাসাইলিরে
গীতিকারঃ জসীমউদ্দীন
গীতিকারঃ জসীমউদ্দীন
উথালি পাথালি আমার বুক…আমার, মনেতে নাই সুখরে…
আমায় ডুবাইলিরে আমায় ভাসাইলিরে
অকুল দরীয়ায় বুঝি কুল নাইরে…
আমায় ডুবাইলিরে আমায় ভাসাইলিরে
অকুল দরীয়ায় বুঝি কুল নাইরে…
আমায় ডুবাইলিরে আমায় ভাসাইলিরে
অকুল দরীয়ায় বুঝি কুল নাইরে…
অকুল দরীয়ায় বুঝি কুল নাইরে…
আমায় ডুবাইলিরে আমায় ভাসাইলিরে
অকুল দরীয়ায় বুঝি কুল নাইরে…
কুলনাই সীমা নাই অথই দরীয়ায় পানি
দিবসে নীশিথে ডাকে দিয়া হাত ছানিরে
অকুল দরীয়ায় বুঝি কুল নাইরে…
আমায় ডুবাইলিরে আমায় ভাসাইলিরে
অকুল দরীয়ায় বুঝি কুল নাইরে…
অকুল দরীয়ায় বুঝি কুল নাইরে…
কুলনাই সীমা নাই অথই দরীয়ায় পানি
দিবসে নীশিথে ডাকে দিয়া হাত ছানিরে
অকুল দরীয়ায় বুঝি কুল নাইরে…
আমায় ডুবাইলিরে আমায় ভাসাইলিরে
অকুল দরীয়ায় বুঝি কুল নাইরে…
পানসা জলে সাই ভাসায়ে, সাগরেরও বানে
আমি জীবনের ভেলা ভাসাইলাম..
জীবনের ভেলা ভাসাইলাম কেউনাতাজানেরে
অকুল দরীয়ায় বুঝি কুল নাইরে…
আমায় ডুবাইলিরে আমায় ভাসাইলিরে
অকুল দরীয়ায় বুঝি কুল নাইরে…
আমি জীবনের ভেলা ভাসাইলাম..
জীবনের ভেলা ভাসাইলাম কেউনাতাজানেরে
অকুল দরীয়ায় বুঝি কুল নাইরে…
আমায় ডুবাইলিরে আমায় ভাসাইলিরে
অকুল দরীয়ায় বুঝি কুল নাইরে…
আসমান চাহে দরিয়া পানে, দরিয়া আসমান পানে
আসমান চাহে দরিয়া পানে, দরিয়া আসমান পানে
আসমান চাহে দরিয়া পানে, দরিয়া আসমান পানে
আরে লক্ষ বছর পার হইলো
লক্ষ বছর পার হইলো কেউনাতাজানেরে
অকুল দরীয়ায় বুঝি কুল নাইরে…
আমায় ডুবাইলিরে আমায় ভাসাইলিরে
অকুল দরীয়ায় বুঝি কুল নাইরে…
কুলনাই সীমা নাই অথই দরীয়ায় পানি
দিবসে নীশিথে ডাকে দিয়া হাত ছানিরে
অকুল দরীয়ায় বুঝি কুল নাইরে…
আমায় ডুবাইলিরে আমায় ভাসাইলিরে
অকুল দরীয়ায় বুঝি কুল নাইরে…
লক্ষ বছর পার হইলো কেউনাতাজানেরে
অকুল দরীয়ায় বুঝি কুল নাইরে…
আমায় ডুবাইলিরে আমায় ভাসাইলিরে
অকুল দরীয়ায় বুঝি কুল নাইরে…
কুলনাই সীমা নাই অথই দরীয়ায় পানি
দিবসে নীশিথে ডাকে দিয়া হাত ছানিরে
অকুল দরীয়ায় বুঝি কুল নাইরে…
আমায় ডুবাইলিরে আমায় ভাসাইলিরে
অকুল দরীয়ায় বুঝি কুল নাইরে…
কুল নাই…সীমা নাই…নাইরে..কুল নাই…সীমা নাই
কই রইলা রে
রঙিলা রঙিলা রঙিলা রে
আমারে ছাড়িয়ারে বন্ধু, কই গেলা রে
কই গেলা রে বন্ধু, কই রইলা রে
আমারে ছাড়িয়ারে বন্ধু কই গেলা রে
তুমি হইও চাঁন্দরে বন্ধু, আমি গাঙের পানি
জোয়ারে ভাটাতে হবে, নিতই জানাজানি রে.... নিতই জানাজানি
তুমি হইও ফুল রে বন্ধু, আমি হবো হাওয়া
দেশ বিদেশে ফিরবো আমি, হইয়া পাগেলারে.... হইয়া পাগেলা
সেকালে কইছিলারে বন্ধু, হস্ত দিয়া মাথে
তোমার মালার ফুল হইয়া, ফুইটা রব সাথে রে.... ফুইটা রব সাথে
খালি কণ্ঠ খালি রইল, না পরিলাম মালা
না আইলো মোর প্রাণের পতি, ডুইবা গেলো বেলা রে.... ডুইবা গেলো বেলা
কেন পিরিতি বাড়াইলা বন্ধু
কেন পিরিতি বাড়াইলা বন্ধু
ছেড়ে যাইবা যদি
কেমনে রাখিব তোর মন
কেমনে রাখিব তোর মন
আমার আপন ঘরে বাঁধিরে বন্ধু
ছেড়ে যাইবা যদি
পাড়া পড়শী বাঁদী আমার
বাঁদী কালনী নদী
মরুন জালা সইতে নারি
দিবা নিশি কাদিরে বন্ধু
ছেড়ে যাইবা যদি
কারে কী বলিব আমি
নিজেই অপরাধী
কেঁদে কেঁদে চোখের জলে
কেঁদে কেঁদে চোখের জলে
বহাইলাম নদী রে বন্ধু
ছেড়ে যাইবা যদি
পাগল আবদুল করিম বলে
হলো এ কী ব্যাধি
তুমি বিনে এ ভুবনে
কে আছে আছে ওষধি রে বন্ধু
ছেরে যাইবা যদি
এতি মন বাউল
Hridoy Khan - Bolna
মন তো্রে বলি যত
তুই চলেছিস তো্রি মত
সাধ্য কি আমার ছুটি তোর
পিছনে
মন - বলি তুই ফিরে চা
মন ছাড়া কি যায়রে বাচা
তুই ছাড়া কে আর আছে এ জীবনে
কি কারন - অকারন এত
করিস জালাতন
ভালো লাগেনা এ দোটানা ও
যাতন সারাক্ষন
বলনা তুই বলনা
কেনো এ ছলনা
ও মন তুই বলনা
ভালবাসি বলনা
বলনা তুই বলনা
ভুলে গিয়ে ছলনা
একবার সুধু বলনা
ভালবাসি বলনা
এই কথা সেই কথা কত যে
কথা বলিস
সুধু বলিস না মন কি কয়
ভালবাসা প্রেম পিরিতি কত
কিছু বুঝিস
সুধু বুঝিসনা মন কি যে
চায়
কি কারন - অকারন এত
করিস জালাতন
ভালো লাগেনা এ দোটানা ও
যাতন সারাক্ষন
বলনা তুই বলনা
কেনো এ ছলনা
ও মন তুই বলনা
ভালবাসি বলনা
বলনা তুই বলনা
ভুলে গিয়ে ছলনা
একবার সুধু বলনা
ভালবাসি বলনা
অন্তরটা দিলাম খুলে
দেখিসনাতো ফিরে
তো্র মন বোঝা ভীষণ দায়
হৃদয়-টা ও রেখেছি জমা
তাইতো আসি ফিরে
আর কিছুইতো দেবার তো
নাই
কি কারন - অকারন এত
করিস জালাতন
ভালো লাগেনা এ
দোটানা ও
যাতন সারাক্ষন
বলনা তুই বলনা
কেনো এ ছলনা
ও মন তুই বলনা
ভালবাসি বলনা
বলনা তুই বলনা
ভুলে গিয়ে ছলনা
একবার সুধু বলনা
ভালবাসি বলনা
মন তো্রে বলি যত
তুই চলেছিস তো্রি মত
সাধ্য কি আমার ছুটি
তোর পিছনে
মন - বলি তুই ফিরে চা
মন ছাড়া কি যায়রে বাচা
তুই ছাড়া কে আর আছে এ
জীবনে
কি কারন - অকারন এত
করিস জালাতন
ভালো লাগেনা এ
দোটানা ও
যাতন সারাক্ষন
বলনা তুই বলনা
কেনো এ ছলনা
ও মন তুই বলনা
ভালবাসি বলনা
বলনা তুই বলনা
ভুলে গিয়ে ছলনা
একবার সুধু বলনা
ভালবাসি বলনা
তুই চলেছিস তো্রি মত
সাধ্য কি আমার ছুটি তোর
পিছনে
মন - বলি তুই ফিরে চা
মন ছাড়া কি যায়রে বাচা
তুই ছাড়া কে আর আছে এ জীবনে
কি কারন - অকারন এত
করিস জালাতন
ভালো লাগেনা এ দোটানা ও
যাতন সারাক্ষন
বলনা তুই বলনা
কেনো এ ছলনা
ও মন তুই বলনা
ভালবাসি বলনা
বলনা তুই বলনা
ভুলে গিয়ে ছলনা
একবার সুধু বলনা
ভালবাসি বলনা
এই কথা সেই কথা কত যে
কথা বলিস
সুধু বলিস না মন কি কয়
ভালবাসা প্রেম পিরিতি কত
কিছু বুঝিস
সুধু বুঝিসনা মন কি যে
চায়
কি কারন - অকারন এত
করিস জালাতন
ভালো লাগেনা এ দোটানা ও
যাতন সারাক্ষন
বলনা তুই বলনা
কেনো এ ছলনা
ও মন তুই বলনা
ভালবাসি বলনা
বলনা তুই বলনা
ভুলে গিয়ে ছলনা
একবার সুধু বলনা
ভালবাসি বলনা
অন্তরটা দিলাম খুলে
দেখিসনাতো ফিরে
তো্র মন বোঝা ভীষণ দায়
হৃদয়-টা ও রেখেছি জমা
তাইতো আসি ফিরে
আর কিছুইতো দেবার তো
নাই
কি কারন - অকারন এত
করিস জালাতন
ভালো লাগেনা এ
দোটানা ও
যাতন সারাক্ষন
বলনা তুই বলনা
কেনো এ ছলনা
ও মন তুই বলনা
ভালবাসি বলনা
বলনা তুই বলনা
ভুলে গিয়ে ছলনা
একবার সুধু বলনা
ভালবাসি বলনা
মন তো্রে বলি যত
তুই চলেছিস তো্রি মত
সাধ্য কি আমার ছুটি
তোর পিছনে
মন - বলি তুই ফিরে চা
মন ছাড়া কি যায়রে বাচা
তুই ছাড়া কে আর আছে এ
জীবনে
কি কারন - অকারন এত
করিস জালাতন
ভালো লাগেনা এ
দোটানা ও
যাতন সারাক্ষন
বলনা তুই বলনা
কেনো এ ছলনা
ও মন তুই বলনা
ভালবাসি বলনা
বলনা তুই বলনা
ভুলে গিয়ে ছলনা
একবার সুধু বলনা
ভালবাসি বলনা
Ek Paye Nupur- Topu Ft Anila
এক পায়ে নুপুর আমার
অন্য পা খালি
এক পাশে সাগর , এক পাশে বালি
তোমার ছোট তরী বল
নেবে কি ?
বলবনা আকাশের চাদ এনে দেব
বলবনা তুমি রাজকন্যা
সুধু জিগ্গেস করি দিবে কি পাড়ি হোক যত ঝড় বন্যা
আমার ছোট তরী বল যাবে কি ?
নয় মিছে আশা, নয় সুধু ভালবাসা
নয় অকারণ প্রেমে অন্ধ
জানি তুমি আমি
আমাদের তরী আজো বায় এক বন্ধুত্ব
তোমার ছোট তরী বল নেবে কি ?
চাদের আলো যদি ভালো লাগে
কাল হয়ে যায় ঝাপসা
তোমার এ তরী যদি চলে যায় ফিরে আর আসবেনা
যত ভালোবাসী তারে
দুরে রয়ে যাব, তত আমি জেনেছি
এক পায়ে নুপুর তোমার
অন্য পা খালি
এক পাশে সাগর , এক পাশে বালি
তোমার ছোট তরী বল
নেবে কি ?
Arnob - Hariye Giyechi
হারিয়ে গিয়েছি
এইতো জরুরি খবর
অবাক দুই চোখেছায়া কাঁপে ভয় অভিমানে
হারিয়ে যাওয়ার নিয়ম নেই এখানে
হারাবো বলে, পা টিপে এগুতে গেলে
গোটা শহর বাতি জ্বেলে সতর্ক
পায়ে পায়ে হারাবার জায়গা খুজে মরি
গোটা শহর বাতি জ্বেলে সতর্ক
পায়ে পায়ে হারাবার জায়গা খুজে মরি
কোথাও নেই ঝুমঝুম অন্ধকার
তক্ষক ডাকা নিশুতিতে
রূপকথা শুনে শিউরে উঠে না গা
স্বপ্নে আমার শরীরে কেউ
ছড়ায় না শিউলি ফুল
আলোর আকাশ নুয়ে এসে ছোঁয় না কপাল
কোথাও নেই ঝুমঝুম অন্ধকার
তক্ষক ডাকা নিশুতিতে
রূপকথা শুনে শিউরে উঠে না গা
স্বপ্নে আমার শরীরে কেউ
ছড়ায় না শিউলি ফুল
আলোর আকাশ নুয়ে এসে ছোঁয় না কপাল
হারিয়ে যাইনি তবু এটাই জরুরি খবর
আকাঙ্ক্ষা আর হতাশায় হারিয়ে যাওয়ার কোনো মানে নেই
হারিয়ে যাইনি তবু এটাই জরুরি খবর
আকাঙ্ক্ষা আর হতাশায় হারিয়ে যাওয়ার কোনো মানে নেই
নিজের ঘরে আধোআলো বিশ্বাসে
বুকের গভীরে কার যেনও ডাক আসে
নিজের ঘরে আধোআলো বিশ্বাসে
বুকের গভীরে কার যেনও ডাক আসে
যদি কোনোদিন ঝরেঝরে যায় অন্ধকার
ভালোবাসা ধুয়ে দেয় গোটা মুখ আমার
দুচোখে স্বপ্ন ভরে দিয়ে যায় কেউ
যদি কোনোদিন অটুট বিশ্বাসে
যদি কোনোদিন
যদি কোনোদিন
যদি কোনোদিন
যদি কোনোদিন
যদি কোনোদিন
যদি কোনোদিন
যদি কোনোদিন
যদি কোনোদিন
Subscribe to:
Posts (Atom)